আমি রাজ (ছদ্মনাম) আমি আমার জীবনে ঘটে যাওয়া গল্প আপনাদের সামনে উপস্থাপন করবো। সাড়া পেলে ভবিষ্যতে আরো অনেক গল্প শেয়ার করার ইচ্ছে আছে।
যাইহোক শুরু করা যাক আমি রিলেশন করে বিয়ে করি,আমার বয়স ৩০+ আমার বউয়ের বয়স ২৪। আমাদের সংসার জীবন ভালোই যাচ্ছে সে গল্প নাহয় পরে বলবো।এখন আসি আসল ঘটনায় আমার বউয়ের একটা ছোট বোন আছে যার বয়স ১৮ হবে এইচ এস সি পরীক্ষার্থী। ওর নাম তাশফিয়া।
যদিও বয়স কম কিন্তু দেখতে সে অসম্ভব সুন্দরী। যদিও বয়সের তুলনায় একদম পারফেক্ট ৩২ সাইজের বডি ৩০ সাইজের পাছা আর ২৮ সাইজের পেট কিন্তু দেখতে বেশ সেক্সি এবং আকর্ষণীয় ফিগার। তার প্রতি যেকোনো পুরুষের সবচেয়ে বেশি আকর্ষণ হওয়ার অন্যতন কারণ হবে তার চেহারায় একটা মায়া এবং তার চোখের চাহনীতে অন্য রকম এক নেশা।
তো আমি বিয়ের দিন থেকেই তার প্রতি একটা লোভ কাজ করতো সে হিসেবে আমি তাকে সবসময়ই দুষ্টুমির অভিপ্রায়ে আলতো করে ছুয়ে দিতাম গাল টিপে দিতাম বা জড়াই ধরার মত ধৃষ্টতা দেখাতাম যদিও সে সবসময়ই সেটা ইগ্নোর করতো মানে ভদ্রতা দেখাতো।
তো বিয়ের ৫;৬ দিন পরেই আমি আমার বউ সিদ্ধান্ত নেই ঢাকায় একজন ডাক্তারের পরামর্শ নিবো কারণ আমাদের মনে হচ্ছিলো যৌন জীবনে আমার আরেকটু সক্ষমতা দরকার।। তো সে সিদ্ধান্ত হওয়ার পর আমি আমার বউ সহ ঢাকা যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেই তখন বউ বলে তাশফিয়াকে নিয়ে চলো আমরা ঘুরতে যাবো ও আমাদের ছবি তুলে দিবে যেহেতু আমার সালির প্রতি আগ্রহ আমার তো মানা করার সুযোগ এ নাই আমি রাজি হয়ে যাই।
আমরা কুমিল্লা থেকে ঢাকার পথে রওনা হয়ে আমি সিরিয়াল দেওয়ার জন্য কল করি কিন্তু তারা আমাকে জানায় ডাক্তার নেই ডাক্তার দেশের বাহিরে আসলে কল দিবেন।
তখন আমি বউকে জানাই এবং প্রস্তাব দেই চলো আমরা ঢাকা থেকে কোথাও ঘুরতে যাবো বাড়ি ফিরত না গিয়ে ঢাকা যাই আগে একদিন থাকি।
পরে আমি আমার এক বন্ধুকে কল করে বলি একটা হোটেল রুম বুকিং করতে তখন সে গ্রিন রোডে একটা হোটেল রুম বুকিং করে ডাবল বেড এর।
আমরা গিয়ে সেখানে পরিবেশ দেখে আমাদের পছন্দ হয়নি মূলত আমার বন্দু সহজ সরল হওয়ায় আমাদের জন্য একটা নিম্নমানের হোটেল বুকিং দিয়ে দেয় কিন্তু বন্ধু কষ্ট পাবে তাই তাকে কিছু বলিনাই।আমরা রুমে ব্যাগ রেখে বাহিরে গিয়ে ঘুরাঘুরি করে সন্ধ্যার পর রুমে আসি কিন্তু সেখানে আমাদের মন মানসিকতা খুবই খারাপ হয়ে ছিলো।
আমার বউ আর সালি তো একটু শুবে সেই ইচ্ছা করতেছিলোনা তারা আমাকে বকাবকি করতেছিলো।পরে আমি তাদেরকে আশ্বাস দেই রাত টা কোনভাবে পার করো আমি সকাল ভোরেই মেনেজ করতেছি।
তারপর ওরা দুজন এক বেডে ঘুমায় আর আমি আলাদা বেডে শুয়ে ভিবিন্ন রিসোর্ট এবং ট্যুরিস্ট প্লেস এর রিভিউ দেখতেছিলাম। এরমধ্যে আমার মনে শয়তানি বুদ্ধি আসে এবং আমি উঠে গিয়ে আমার বউকে কিস করি এবং ওর দুধ টিপে দেই পরে ও আমার বেড এ চলে আসে।এদিকে সালি শুয়ে আছে আমরা ভেবেছি ঘুমিয়ে গেছে।
আমরা এই বেড এ এসে দুজনেই মোটামুটি ভালই ফোর প্লে করতেছিলাম আমি হঠাৎ খেয়াল করলাম আমার সালি সজাগ তখন আমি আরো বেশি উত্তেজিত হয়ে যাই এবং বউয়ের জামা খুলে দুধ চুষতে থাকি। অনেক্ষন ফোরপ্লে চলার পর বউ বলে না আর কিছুনা ও জেগে যাবে তখন বউ উঠে গিয়ে ওর পাশে শুয়। এর দু মিনিট পরে সালি উঠে বসে যায় আর বলে ভাল্লাগে না এই রুমে দম বন্ধ হয়ে আসে। তখন বউ ও বুঝতে পারে যে সালি এতক্ষণ আমাদের সুযোগ দিতে গিয়ে চুপ ছিলো কিন্তু সে সজাগ।
আমি এতে ভালই মজা পাচ্ছিলাম।
পরে আমি গাজিপুর একটি রিসোর্ট বুকিং করি এবং ফজরের আজানের সাথে সাথেই উবার কল করে আমরা বের হয়ে যাই।
সেখানে গিয়ে আমরা চেক ইন করি এবং সেখানকার পরিবেশ এবং ওদের আপ্যায়ন ব্যাবহার এ আমাদের গত রাতের সব ক্লান্তি দূর হয়ে যায়।
আমাদের রিসোর্ট টি বিলাসবহুল আমাদের উপরের তলায় ৩ টি আলাদা বেড রুম দেওয়া হয় এবং নিচে বিশাল ড্রয়িং রুম সহ একটি একক ভিলা ছিলো সেটি এবং সুইমিংপুল সহ সবকিছুই সেখানে ছিলো।
তো আমরা যেহেতু রাতে ঘুমাইনাই আমার বউ গিয়েই শুয়ে পড়ছে বউর সাথে সালিও আমি দেখলাম ওরা ঘুমাই গেছে তাই আমি পাশের রুমে যাই শুই তখন আমি মনে মনে রাতে কথা ভেবে উত্তেজিত হয়ে যাই বাট এই রুমে আসিনাই। তখন অনেক সময় মোবাইলে পর্ন দেখি এবং প্রায় দুপুর হয়ে যায়।
আমাদের লাঞ্চ অর্ডার করা ছিলো তাই লাঞ্চের জন্য যাই। অনেক রকমের সুস্বাদু বাংলা খাবারের সমারোহ আমাদের একটি আনন্দিত লাঞ্চ টাইম উপহার দেয়।
লাঞ্চ করে আমরা পুরো এরিয়াটি একটু ঘুরে দেখি এবং বিকাল বেলা আমরা ফটোসেশন করি।
সন্ধায় আমাদের নাস্তা দেয় আমরা নাস্তা করি এবং টিভি দেখে গল্প করে সময় কাটাই।
তারপর রাতে বার্বিকিউ পার্টি হয় সেখানে অংশগ্রহণ করি।
তারপর আমরা ঘুমাতে চলে আসি এবং আমার সালি এক রুমে চলে যায় আর আমরা এক রুমে কিছুক্ষণ পর আমার বউ আমাকে বলে শুনোনা আমরা যেহেতু এত বড় একটা রিসোর্ট এ একা এবং এই এরিয়া খুবই নির্জন তাহলে তাশফিয়াকে এই রুমে নিয়ে আসো আমরা এক রুমে ঘুমাই রাত একটাই তো। যদি আমরা ঘুমে থাকি আর ওদিকে তার কোন বিপদ হয় আমাদের তো কিছু করার থাকবেনা।
আমি সাথে সাথে আমার সালিকে ডেকে নিয়ে আসি এবং আমাদের সাথে ঘুমাতে বলি।
সে আসে এবং আমার বউয়ের পাশে শুয়ে পরে চোখ বন্ধ করে পেলে।।কিছুক্ষণ পরে আমি আস্তে-ধীরে আমার বউকে বুকে টানি এবং তার শরীরে পুরো টাচ করতে থাকি।।আস্তে আস্তে সে উত্তেজিত হতে থাকে আর আমি আমার শর্ট প্যান্ট নামিয়ে তাকে আমার পেনিস ধরতে বলি।
সে আমার পেনিস নিয়ে খেলা করে আমি তার শরীরে ভিবিন্ন ভাবে আদর করতে থাকি।
পরে সে আমাকে বলে না আজকে না ও বুঝে যাবে তারপর সে ঘুমিয়ে যায়।
আমি তো উত্তেজিত হয়ে আছি আমি ঘুমাইনা আস্তে আস্তে আমার মাথায় দুষ্ট বুদ্ধি আসে আমি তাদের দিকে ক্লোজ হই এবং বউকে জড়িয়ে ধরে রাখি সে ঘুমে থাকে।
আমি বউকে জড়িয়ে ধরার বাহানায় আমার সালির গায়ে টাচ করতে থাকি আর আস্তে আস্তে সালির বুকের দিকে হাত নিতে থাকি কিন্তু ভয় ও করছিলো। তারপরও সাহস করে সালির বুকের কাছে হাত নিয়ে আমি দুধে হাত দেই তখন সে নড়ে উঠে আমি ভয় পেয়ে হাত সরাই নেই।
সে ঘুমের ঘোরে আরেকটু কাছে চলে আসে।
আমি আবার কিছুক্ষণ পর তার জামা হালকা উপরে তুলে তার নাভিতে হাত দেই আর আস্তে আলতো করে নাভিতে হাত দিয়ে নাড়াচাড়া করতে থাকি দেখি সে নড়েচড়ে না।।সাহস বেড়ে যায় আমি আস্তে আস্তে নিচের দিকে হাত নিতে থাকি।
যেহেতু তার পরনে রাবার এর একটি পাজামা ছিলো আমি প্রথমেই চেষ্টা করি হাত ভিতরে দিতে কিন্তু সাহসে না কুলিয়ে আমি উপর দিয়ে পুশিতে টাচ করি।
সে যেহেতু ঘুমে তাই বুঝতে পেরেছে কিনা জানিনা সে লড়াছড়া করেনাই।
আমি আস্তে আস্তে এবার তার পাজামার ভিতরে হাত দেই এবং পুশি হাতাইতে থাকি।
আমার কাছে মনে হয়েছিলো সে দু একদিন আগে তার বাল ক্লিন করেছে এবং খুবই কচি একটা ভোদার অধিকারী সে। আমি এত বেশি উত্তেজিত হয়ে গেছিলাম যে আমি কোন কিছু না ভেবে আমি তার ভোদা আংগুল দিয়ে দু দিকে ফাক করে মাঝের আংগুল ভিতরে দিয়ে দিতে চেষ্টা করি।
সাথে সাথে সে উঠে বসে যায় এবং আমি হাত সরাই পেলি ঘুমের ভান করি। আর ভয় পেতে থাকি।
সে অনেক্ষন বসে থেকে কিছুক্ষণ পরে সে আবার শুয়ে যায় তবে এবার একটু দূরে সরে যায়।
আমার মনে হচ্ছিলো সে মিলাতে পারেনাই এটা কি স্বপ্ন নাকি বাস্তব…..
এদিকে আমি ভয়ে ভয়ে ঘুমের ট্রাই করি এবং ঘুমিয়ে যাই…..
চলবে.??
এটি আমার জীবনের বাস্তব সত্য
আপনারা চাইলে সমস্ত গল্প গুলো শেয়ার করবো কমপক্ষে ২০ পর্ব হবে।
তবে পাঠকের চাহিদার উপর চিন্তা করবো লিখবো কিনা।